স্টক লভ্যাংশ পাঠিয়েছে ন্যাশনাল ফিড - TIMES EXPRESS | টাইমস এক্সপ্রেস is an interactive news portal

নিউজ ফাস্ট

স্টক লভ্যাংশ পাঠিয়েছে ন্যাশনাল ফিড



৩০ জুন সমাপ্ত ২০২১ হিসাব বছরের জন্য ঘোষিত ১ শতাংশ স্টক বা বোনাস লভ্যাংশ শেয়ারহোল্ডারদের মাঝে বিতরণ সম্পন্ন করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ন্যাশনাল ফিড মিল লিমিটেড। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) মাধ্যমে গতকাল এ তথ্য জানিয়েছে কোম্পানিটি।


এর আগে গত ৫ এপ্রিল ঘোষিত এ স্টক লভ্যাংশ বিতরণে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসই) অনুমোদন পেয়েছে বলে জানায় ন্যাশনাল ফিড মিল। এ লভ্যাংশ নির্ধারণসংক্রান্ত রেকর্ড ডেট ছিল ১২ এপ্রিল। আলোচ্য হিসাব বছরে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য এ ১ শতাংশ স্টক লভ্যাংশের বাইরে আর কোনো লভ্যাংশের সুপারিশ করেনি কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদ। ২০২১ হিসাব বছরে ন্যাশনাল ফিডের শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৮ পয়সা। যেখানে আগের হিসাব বছরে ইপিএস ছিল ১৬ পয়সা।


৩০ জুন ২০২১ শেষে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১১ টাকা ৮৭ পয়সা। আগের হিসাব বছরে যা ছিল ১২ টাকা ৭৬ পয়সা।


এদিকে চলতি ২০২১-২২ হিসাব বছরের তিন প্রান্তিকে (জুলাই-মার্চ) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৬ পয়সা। আগের হিসাব বছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ৭০ পয়সা। অন্যদিকে তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ) শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৭ পয়সা। আগের হিসাব বছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ২৫ পয়সা। ৩১ মার্চ ২০২২ শেষে কোম্পানিটির এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ১১ টাকা ৮০ পয়সা।



এর আগে ৩০ জুন, সমাপ্ত ২০২০ হিসাব বছরে কোম্পানিটি উদ্যোক্তা বাদে অন্য শেয়ারহোল্ডারদের ২ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে। আলোচিত হিসাব বছরে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১৭ পয়সা, আগের হিসাব বছরে যা ছিল ১৫ পয়সা। ৩০ জুন প্রতিষ্ঠানের এনএভিপিএস দাঁড়ায় ১২ টাকা ৭৬ পয়সা, আগের হিসাব বছর শেষে যা ছিল ১২ টাকা ৭১ পয়সা।


২০১৯ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ১ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দিয়েছিল ন্যাশনাল ফিড। ২০১৮ হিসাব বছরে ৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ পেয়েছিলেন কোম্পানিটির শেয়ারহোল্ডাররা।


২০১৫ সালে শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত ন্যাশনাল ফিডের অনুমোদিত মূলধন ২০০ কোটি টাকা। পরিশোধিত মূলধন ৯৩ কোটি ৩৬ লাখ ১০ হাজার টাকা। রিজার্ভে রয়েছে ১৬ কোটি ৩৮ লাখ টাকা। কোম্পানির মোট শেয়ার সংখ্যা ৯ কোটি ৩৩ লাখ ৬১ হাজার ৩২৫। এর ৩০ দশমিক ৪০ শতাংশ রয়েছে উদ্যোক্তা-পরিচালকদের কাছে। এছাড়া প্রাতিষ্ঠানিক শেয়ারহোল্ডারদের কাছে ৭ দশমিক শূন্য ১ শতাংশ, বিদেশী বিনিয়োগকারী দশমিক শূন্য ১ শতাংশ ও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে বাকি ৬২ দশমিক ৫৮ শতাংশ শেয়ার রয়েছে।

কোন মন্তব্য নেই