ইপিএস বেড়েছে ফার্মা খাতের ১৬ কোম্পানির
জানা গেছে, ইপিএস বৃদ্ধি পাওয়া ১৬ কোম্পানির মধ্যে সর্বোচ্চ ১০০ শতাংশ থেকে সর্বনিন্ম ১.০৬ শতাংশ পর্যন্ত ইপিএস বেড়েছে। এই ১৬ কোম্পানির মধ্যে রয়েছে একটিভ ফাইন, জেএমআই সিরিঞ্জ, এএফসি এগ্রো, এসিআই লিমিটেড, একমি ল্যাবরেটরীজ, একটিভ ফাইন, ওরিয়ন ইনফিউশন, ফার্মা এইড, স্কয়ার ফার্মা, এমবি ফার্মা, রেনাটা, ওরিয়ন ফার্মাসিটিক্যালস, কোহিনূর কেমিক্যালস, অ্যাডভেন্ট ফার্মা এবং এসিআই ফর্মুলেশন লিমিটেড।
একটিভ ফাইন: কোম্পানিটির তৃতীয় প্রান্তিক (জানুয়ারি মার্চ’২২) শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ০৪ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিলো ০২ পয়সা। আগের বছরের তুলনায় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ইপিএস বেড়েছে ০২ পয়সা বা ১০০ শতাংশ।
এছাড়াও ৯ মাসে কোম্পানিটির (জুলাই’২১-মার্চ’২২) শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২৪ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিলো ১৭ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ২২ টাকা ২১ পয়সা। আগের বছরের তুলোনায় কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০৭ পয়সা বা ৪১.১৭ শতাংশ।
জেএমআই সিরিঞ্জ: কোম্পানিটির তৃতীয় প্রান্তিক (জানুয়ারি মার্চ’২২) শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৪০ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিলো ৭৭ পয়সা। আগের বছরের তুলনায় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ইপিএস বেড়েছে ৬৩ পয়সা বা ৮১.৮১ শতাংশ।
এছাড়াও ৯ মাসে কোম্পানিটির (জুলাই’২১-মার্চ’২২) শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪ টাকা ৩০ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিলো ৩ টাকা ৬৫ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ১২৩ টাকা ৯৯ পয়সা। আগের বছরের তুলোনায় কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ৬৫ পয়সা বা ১৭.৮০ শতাংশ।
এএফসি এগ্রো: কোম্পানিটির তৃতীয় প্রান্তিক (জানুয়ারি মার্চ’২২) শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ০৫ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিলো ০৩ পয়সা। আগের বছরের তুলনায় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ইপিএস বেড়েছে ০২ পয়সা বা ৬৬. ৬৬ শতাংশ।
এছাড়াও ৯ মাসে কোম্পানিটির (জুলাই’২১-মার্চ’২২) শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩৯ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিলো ১২ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ১৮ টাকা ৩৬ পয়সা। আগের বছরের তুলোনায় কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ২৭ পয়সা বা ২২৫ শতাংশ।
কোহিনূর কেমিক্যালস: কোম্পানিটির তৃতীয় প্রান্তিক (জানুয়ারি মার্চ’২২) শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩ টাকা ৮৭ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিলো ২ টাকা ৩৪ পয়সা। অর্থাৎ আগের বছরের তুলনায় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ইপিএস বেড়েছে ১ টাকা ৪৩ পয়সা বা ৬১.১১ শতাংশ।
এছাড়াও ৯ মাসে কোম্পানিটির (জুলাই’২১-মার্চ’২২) শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৯ টাকা ২৪ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিলো ৭ টাকা ১১ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ৫৬ টাকা ৮২ পয়সা। আগের বছরের তুলোনায় কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ২ টাকা ১৩ পয়সা বা ২৯.৮৭ শতাংশ।
এসিআই লিমিটেড: কোম্পানিটির তৃতীয় প্রান্তিক (জানুয়ারি মার্চ’২২) শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪৪ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিলো ৩০ পয়সা। আগের বছরের তুলনায় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ইপিএস বেড়েছে ১৪ পয়সা বা ৪৬.৬৬ শতাংশ।
এছাড়াও ৯ মাসে কোম্পানিটির (জুলাই’২১-মার্চ’২২) শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৫ টাকা ৯৫ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিলো ৩ টাকা ০৭ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ১৪০ টাকা ৬১ পয়সা। আগের বছরের তুলোনায় কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ২ টাকা ৮৮ পয়সা বা ৯৩.৮১ শতাংশ।
ওরিয়ন ইনফিউশিন: কোম্পানিটির তৃতীয় প্রান্তিক (জানুয়ারি মার্চ’২২) শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪৫ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিলো ৩৩ পয়সা। আগের বছরের তুলনায় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ইপিএস বেড়েছে ১২ পয়সা বা ৩৬ শতাংশ।
এছাড়াও ৯ মাসে কোম্পানিটির (জুলাই’২১-মার্চ’২২) শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৪৩ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিলো ১ টাকা ১২ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ১৩ টাকা ৫৫ পয়সা। আগের বছরের তুলোনায় কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ৩১ পয়সা বা ২৭.৬৭ শতাংশ।
এমবি ফার্মা: কোম্পানিটির তৃতীয় প্রান্তিক (জানুয়ারি মার্চ’২২) শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪০ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিলো ৩০ পয়সা। আগের বছরের তুলনায় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ইপিএস বেড়েছে ১০ পয়সা বা ৩৩.৩৩ শতাংশ।
এছাড়াও ৯ মাসে কোম্পানিটির (জুলাই’২১-মার্চ’২২) শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৭৪ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিলো ৬৫ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ১৯ টাকা ৪২ পয়সা। আগের বছরের তুলোনায় কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০৯ পয়সা বা ১৩.৮৪ শতাংশ।
অ্যাডভেন্ট ফার্মা: কোম্পানিটির তৃতীয় প্রান্তিক (জানুয়ারি মার্চ’২২) শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২৯ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিলো ২২ পয়সা। আগের বছরের তুলনায় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ইপিএস বেড়েছে ০৭ পয়সা বা ৩১.৮১ শতাংশ।
এছাড়াও ৯ মাসে কোম্পানিটির (জুলাই’২১-মার্চ’২২) শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৯৭ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিলো ১ টাকা । আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ১৪ টাকা ০২ পয়সা। আগের বছরের তুলোনায় কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে ০৩ পয়সা বা ৩ শতাংশ।একমি ল্যাবরেটরীজ: কোম্পানিটির তৃতীয় প্রান্তিক (জানুয়ারি মার্চ’২২) শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ৩৮ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিলো ১ টাকা ৮৪ পয়সা। আগের বছরের তুলনায় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ইপিএস বেড়েছে ৫৪ পয়সা বা ২৯.৩৪ শতাংশ।
এছাড়াও ৯ মাসে কোম্পানিটির (জুলাই’২১-মার্চ’২২) শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৭ টাকা ৫৫ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিলো ৫ টাকা ৫৯ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ১০০ টাকা ০৮ পয়সা। আগের বছরের তুলোনায় কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ২ টাকা ৯৬ পয়সা বা ৫১.৯৫ শতাংশ।
স্কয়ার ফার্মা: কোম্পানিটির তৃতীয় প্রান্তিক (জানুয়ারি মার্চ’২২) শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৫ টাকা ১৫ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিলো ৪ টাকা ৩৬ পয়সা। আগের বছরের তুলনায় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ইপিএস বেড়েছে ৭৯ পয়সা বা ১৮.১১ শতাংশ।
এছাড়াও ৯ মাসে কোম্পানিটির (জুলাই’২১-মার্চ’২২) শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১৬ টাকা ০৩ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিলো ১৩ টাকা ১২ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ১১২ টাকা ৩৯ পয়সা। আগের বছরের তুলোনায় কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ২ টাকা ৯১ পয়সা বা ২২.১৭ শতাংশ।
সিলভা ফার্মা: কোম্পানিটির তৃতীয় প্রান্তিক (জানুয়ারি মার্চ’২২) শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২২ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিলো ১৯ পয়সা। আগের বছরের তুলনায় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ইপিএস বেড়েছে ০৩ পয়সা বা ১৫.৭৮ শতাংশ।
এছাড়াও ৯ মাসে কোম্পানিটির ইপিএস অপরিবর্তিত রয়েছে। কোম্পানিটির তৃতীয় প্রান্তিক (জুলাই’২১-মার্চ’২২) শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৭৩ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিলো ৭৩ পয়সা। কোম্পানিটির মুনাফা অপরিবর্তিত রয়েছে।
ফার্মা এইড: কোম্পানিটির তৃতীয় প্রান্তিক (জানুয়ারি মার্চ’২২) শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪ টাকা ৬৩ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিলো ৪ টাকা ১২ পয়সা। আগের বছরের তুলনায় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ইপিএস বেড়েছে ৫১ পয়সা বা ১২.৩৭ শতাংশ।
এছাড়াও ৯ মাসে কোম্পানিটির (জুলাই’২১-মার্চ’২২) শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১৫ টাকা ৩১ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিলো ১২ টাকা ১৭ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ১০৩ টাকা ১৫ পয়সা। আগের বছরের তুলোনায় কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ৩ টাকা ১৪ পয়সা বা ২৫.৮০ শতাংশ।
রেনাটা: কোম্পানিটির তৃতীয় প্রান্তিক (জানুয়ারি মার্চ’২২) শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১২ টাকা ৭৬ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিলো ১১ টাকা ৫৫ পয়সা। আগের বছরের তুলনায় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ইপিএস বেড়েছে ১ টাকা ২১ পয়সা বা ১০.৪৭ শতাংশ।
এছাড়াও ৯ মাসে কোম্পানিটির (জুলাই’২১-মার্চ’২২) শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩৮ টাকা ৩৮ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিলো ৩৩ টাকা ৯৪ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ২৬৫ টাকা ১০ পয়সা। আগের বছরের তুলোনায় কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ৪ টাকা ৪০ পয়সা বা ১৩.০৮ শতাংশ।
সিলকো ফার্মা: কোম্পানিটির তৃতীয় প্রান্তিক (জানুয়ারি মার্চ’২২) শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১৩ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিলো ১২ পয়সা। আগের বছরের তুলনায় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ইপিএস বেড়েছে ০১ পয়সা বা ৮.৩৩ শতাংশ।
এছাড়াও ৯ মাসে কোম্পানিটির (জুলাই’২১-মার্চ’২২) শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪৭ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিলো ৪৫ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ২২ টাকা ২৪ পয়সা। অর্থাৎ আগের বছরের তুলোনায় কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০২ পয়সা বা ৪.৪৪ শতাংশ।
এসিআই ফর্মুলেশন: কোম্পানিটির তৃতীয় প্রান্তিক (জানুয়ারি মার্চ’২২) শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৫৩ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিলো ১ টাকা ৪৮ পয়সা। আগের বছরের তুলনায় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ইপিএস বেড়েছে ০৫ পয়সা বা ৩.৩৭ শতাংশ।
এছাড়াও ৯ মাসে কোম্পানিটির (জুলাই’২১-মার্চ’২২) শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৫ টাকা ২৪ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিলো ৩ টাকা ৮৫ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ৬৫ টাকা ৯৭ পয়সা। অর্থাৎ আগের বছরের তুলোনায় কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ১ টাকা ৩৯ পয়সা বা ৩৬ শতাংশ।
ওরিয়ন ফার্মা: কোম্পানিটির তৃতীয় প্রান্তিক (জানুয়ারি মার্চ’২২) শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ০৫ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিলো ৯৫ পয়সা। আগের বছরের তুলনায় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ইপিএস বেড়েছে ১০ পয়সা বা ১.০৫ শতাংশ।
এছাড়াও ৯ মাসে কোম্পানিটির (জুলাই’২১-মার্চ’২২) শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩ টাকা ০৭ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিলো ২ টাকা ৯৮ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ৮১ টাকা ৯৬ পয়সা। আগের বছরের তুলোনায় কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০৯ পয়সা বা ৩.০২ শতাংশ।
ফার্মা খাতের পাঁচ কোম্পানির (জানুয়ারি মার্চ’২২) তিন মাসে ইপিএস কমেছে। এই পাঁচ কোম্পানির মধ্যে রয়েছে একমি পেস্টিসাইড, বিকন ফার্মা, বেক্সিমকো ফার্মা, গ্লোবাল হেব্বি এবং ইবনে সিনা ফার্মাসিটিক্যালস লিমিটেড। আর ইপিএস অপরিবর্তিত রয়েছে ইন্দো বাংলা ফার্মাসিটিক্যালস লিমিটেডের।
এখনও আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেনি ফার্মা খাতের ছয়টি কোম্পানি। এই ছয়টি কোম্পানির মধ্যে রয়েছে বেক্সিমকো সিনথেটিক্স, ইমাম বাটন, কেয়া কসমেটিক্স, লিবরা ইনফিউশন, সালভো কেমিক্যালস এবং ওয়াটা কেমিক্যালস লিমিটেড।
এছাড়াও গত তিন মাসে লোকসান গুণতে হয়েছে ফার্মা খাতের দুটি কোম্পানির। লোকসান হওয়া এই দুই কোম্পানির মধ্যে রয়েছে সেন্ট্রাল ফার্মা ও ফার কেমিক্যালস লিমিটেড।
ঔষুধ এবং রসায়ন খাতের দুটি কোম্পানি ডিসেম্বর ক্লোজিং। কোম্পানির দুটির মধ্যে রয়েছে ম্যারিকো বাংলাদেশ এবং রেকিট বেনকিজার।
ম্যারিকো বাংলাদেশ: ডিসেম্বর ক্লোজিং কোম্পানিটি চূড়ান্ত ২০০ শতাংশসহ মোট ৮০০ শতাংশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে। এরমধ্যে অন্তবর্তীকালীন ৬০০ শতাংশ ডিভিডেন্ড পরিশোধ করেছে। সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১১২ টাকা ৮২ পয়সা। যা আগের বছর ছিল ৯৮ টাকা ৬৯ পয়সা।
রেকিট ভেনকিজার: ডিসেম্বর ক্লোজিং কোম্পানিটির প্রথম প্রান্তিক (জানুয়ারি-মার্চ’২২) শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১৯ টাকা ২৫ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিলো ২৯ টাকা ৩৯ পয়সা। আগের বছরের তুলোনায় কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ৯ টাকা ৮৬ পয়সা বা ৩৩.৫৪ শতাংশ।
কোন মন্তব্য নেই