মন খারাপ হলে কী করবেন
‘মানসিক স্বাস্থ্য’ শব্দ দুটি শুনলেই যেন প্রথমে চিন্তা আসে মানসিক রোগী। সত্যিই কি তাই? একটু ঠাণ্ডা মাথায় যদি ভেবে দেখি তবে নিজেরাই বুঝতে পারব যে মানসিক স্বাস্থ্য মানে মনের স্বাস্থ্য, মনের অবস্থা। আমাদের শরীরের যেমন অসুখ হয় তেমনি আমাদের মনেরও অসুখ হয়। যার ফলে মাঝে মাঝে মন খারাপ অনুভুত হয়।
কিন্তু আমরা নিজেদের মন নিয়ে কতটা ভাবি? মন খারাপ হবার কারণে রেগে যাওয়া, সিদ্ধান্তহীনতায় ভোগা, বিবাহ-বিচ্ছেদ, পারিবারিক ও সামাজিক কলহ এবং অস্থিরতা তৈরি হয়। এসব কারণে বেশির ভাগ নারী নীরবে চোখের পানি ফেলে কষ্টটা চাপা দিয়ে রাখেন। আর পুরুষেরা সমাজের চাপে চোখের পানিটুকু ফেলার সুযোগ পায় না। সমাজ তাদের শিখিয়েছে পুরুষদের কাঁদতে মানা। এর ফলে জড়িয়ে পড়ে মাদক ও নিষিদ্ধ কাজে।
আসুন এবার একজন অকুপেশনাল থেরাপিস্টের কাছ থেকে জেনে নিই কীভাবে এই সমস্যা থেকে উত্তরণ সম্ভব:
প্রতিদিন কিছুক্ষণ আনন্দঘন সময় কাটাতে পারেন পরিবার-পরিজন, বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে।
নির্ভরযোগ্য মানুষের কাছে মনের কষ্টের কথা শেয়ার করা যেতে পারে। এতে কিছুটা হালকা লাগবে। প্রতিদিন করতে হবে কিছু শারীরিক ব্যায়াম। এ ছাড়াও করা যেতে পারে যোগ ও শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম। ঘুমাতে হবে পরিমিত। দৈনন্দিন কাজ কর্ম করতে হবে নিয়ম মেনে। আবার কাজের ফাঁকে গান শোনা, সিনেমা দেখা, বই পড়া, বাগান করা, ঘুরতে যাওয়া ইত্যাদি হতে পারে উৎকৃষ্ট দাওয়াই। আর দীর্ঘদিন এই সমস্যায় থাকলে অবশ্যই যেতে হবে একজন মনোরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে।
কিন্তু আমরা নিজেদের মন নিয়ে কতটা ভাবি? মন খারাপ হবার কারণে রেগে যাওয়া, সিদ্ধান্তহীনতায় ভোগা, বিবাহ-বিচ্ছেদ, পারিবারিক ও সামাজিক কলহ এবং অস্থিরতা তৈরি হয়। এসব কারণে বেশির ভাগ নারী নীরবে চোখের পানি ফেলে কষ্টটা চাপা দিয়ে রাখেন। আর পুরুষেরা সমাজের চাপে চোখের পানিটুকু ফেলার সুযোগ পায় না। সমাজ তাদের শিখিয়েছে পুরুষদের কাঁদতে মানা। এর ফলে জড়িয়ে পড়ে মাদক ও নিষিদ্ধ কাজে।
আসুন এবার একজন অকুপেশনাল থেরাপিস্টের কাছ থেকে জেনে নিই কীভাবে এই সমস্যা থেকে উত্তরণ সম্ভব:
প্রতিদিন কিছুক্ষণ আনন্দঘন সময় কাটাতে পারেন পরিবার-পরিজন, বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে।
নির্ভরযোগ্য মানুষের কাছে মনের কষ্টের কথা শেয়ার করা যেতে পারে। এতে কিছুটা হালকা লাগবে। প্রতিদিন করতে হবে কিছু শারীরিক ব্যায়াম। এ ছাড়াও করা যেতে পারে যোগ ও শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম। ঘুমাতে হবে পরিমিত। দৈনন্দিন কাজ কর্ম করতে হবে নিয়ম মেনে। আবার কাজের ফাঁকে গান শোনা, সিনেমা দেখা, বই পড়া, বাগান করা, ঘুরতে যাওয়া ইত্যাদি হতে পারে উৎকৃষ্ট দাওয়াই। আর দীর্ঘদিন এই সমস্যায় থাকলে অবশ্যই যেতে হবে একজন মনোরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে।
কোন মন্তব্য নেই