নকল দুধ বানাতে লাগে ৬ টাকা, বিক্রি হয় ৬১ টাকায়
নকল দুধ উৎপাদনের দায়ে ভারতে অন্তত ৫৭ জনকে আটক করেছে পুলিশের স্পেশাল টাস্ক ফোর্স (এসটিএফ)। শুক্রবার (১৯ জুলাই) মধ্য প্রদেশের গোয়ালিয়ার-চাম্বাল এলাকার তিনটি নকল দুধের কারখানায় অভিযান চালায় এসটিএফ।
পুলিশের বরাতে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানায়, এ তিনটি কারখানায় তৈরি ক্ষতিকর নকল দুধ দেশটির ছয়টি রাজ্য- মধ্য প্রদেশ, উত্তর প্রদেশ, রাজস্থান, দিল্লি, হরিয়ানা ও মহারাষ্ট্রে সরবরাহ করা হতো।
এসটিএফ পুলিশ সুপার রাজেশ ভাদোরিয়া বলেন, অভিযানে ১০ হাজার লিটার নকল দুধ, ৫০০ কেজি নকল মাওয়া (দুগ্ধজাত পণ্য) ও ২০ কেজি নকল পনির জব্দ করা হয়েছে। ২০টি ট্যাংকার ও ১১টি পিকআপভর্তি এসব নকল দুধ ও পণ্য জব্দ করা হয়।
এসময় ওইসব কারখানা থেকে বিপুল পরিমাণ তরল ডিটারজেন্ট, পরিশোধিত তেল ও গ্লুকোজ পাউডার উদ্ধার করা হয়।
কর্মকর্তারা জানান, প্রতি লিটার নকল দুধ তৈরিতে এর মধ্যে ৩০ শতাংশ দুধ, পরিশোধিত তেল, তরল ডিটারজেন্ট, সাদা রং ও গ্লুকোজ পাউডার মেশানো হতো। একই পদ্ধতিতে নকল পনির বা এ জাতীয় খাদ্যদ্রব্য তৈরি করা হতো, যা ভারতের বিভিন্ন রাজ্যের বড় বড় মার্কেটগুলোতে সরবরাহ করা হতো।
জানা যায়, প্রতি লিটার নকল দুধ তৈরিতে সর্বমোট খরচ পড়তো ৫ রুপি (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৬.১৩ টাকা), আর বাজারে সেগুলো বিক্রি করা হতো ৪৫ থেকে ৫০ রুপিতে (৬১.৩১ টাকা)। পনিরের (নকল) দাম রাখা হতো প্রতি কেজি ১০০ থেকে ১৫০ রুপি।
অভিযানে অংশ নেওয়া এক কর্মকর্তা জানান, কারখানা তিনটিতে দিনরাত ২৪ ঘণ্টাই টানা কাজ চলতো। প্রতিদিন তারা প্রায় ২ লাখ লিটার নকল দুধ উৎপাদন করতো।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের দাবি, পুলিশের বেশকিছু কর্মকর্তাও এ চক্রের সঙ্গে জড়িত। তাদের চিহ্নিত করে শিগগিরই কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
পুলিশের বরাতে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানায়, এ তিনটি কারখানায় তৈরি ক্ষতিকর নকল দুধ দেশটির ছয়টি রাজ্য- মধ্য প্রদেশ, উত্তর প্রদেশ, রাজস্থান, দিল্লি, হরিয়ানা ও মহারাষ্ট্রে সরবরাহ করা হতো।
এসটিএফ পুলিশ সুপার রাজেশ ভাদোরিয়া বলেন, অভিযানে ১০ হাজার লিটার নকল দুধ, ৫০০ কেজি নকল মাওয়া (দুগ্ধজাত পণ্য) ও ২০ কেজি নকল পনির জব্দ করা হয়েছে। ২০টি ট্যাংকার ও ১১টি পিকআপভর্তি এসব নকল দুধ ও পণ্য জব্দ করা হয়।
এসময় ওইসব কারখানা থেকে বিপুল পরিমাণ তরল ডিটারজেন্ট, পরিশোধিত তেল ও গ্লুকোজ পাউডার উদ্ধার করা হয়।
কর্মকর্তারা জানান, প্রতি লিটার নকল দুধ তৈরিতে এর মধ্যে ৩০ শতাংশ দুধ, পরিশোধিত তেল, তরল ডিটারজেন্ট, সাদা রং ও গ্লুকোজ পাউডার মেশানো হতো। একই পদ্ধতিতে নকল পনির বা এ জাতীয় খাদ্যদ্রব্য তৈরি করা হতো, যা ভারতের বিভিন্ন রাজ্যের বড় বড় মার্কেটগুলোতে সরবরাহ করা হতো।
জানা যায়, প্রতি লিটার নকল দুধ তৈরিতে সর্বমোট খরচ পড়তো ৫ রুপি (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৬.১৩ টাকা), আর বাজারে সেগুলো বিক্রি করা হতো ৪৫ থেকে ৫০ রুপিতে (৬১.৩১ টাকা)। পনিরের (নকল) দাম রাখা হতো প্রতি কেজি ১০০ থেকে ১৫০ রুপি।
অভিযানে অংশ নেওয়া এক কর্মকর্তা জানান, কারখানা তিনটিতে দিনরাত ২৪ ঘণ্টাই টানা কাজ চলতো। প্রতিদিন তারা প্রায় ২ লাখ লিটার নকল দুধ উৎপাদন করতো।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের দাবি, পুলিশের বেশকিছু কর্মকর্তাও এ চক্রের সঙ্গে জড়িত। তাদের চিহ্নিত করে শিগগিরই কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
কোন মন্তব্য নেই