সমুদ্রের মধ্যে ভাসমান সুড়ঙ্গ বানাচ্ছে নরওয়ে
রাজকীয় হিমবাহ, সমুদ্রের খাদ এবং পর্বতমালা, নরওয়ে তার নাটকীয় প্রাকৃতিক বৈপরীত্যের জন্য বিখ্যাত। কিন্তু এখানে ভ্রমণ করা সহজ নয়। এক হাজারেরও বেশি সমুদ্রের খাদ বা মোহনা আছে দেশের পশ্চিম উপকূলে, যা দেশের ৫.৩ মিলিয়ন জনসংখ্যার এক তৃতীয়াংশ। পশ্চিম উপকূল হয়ে দক্ষিণের ক্রিশটিয়ানান্ড এবং ট্রন্ডহিমের মধ্যে এগারোশো কিলোমিটার যাতায়াত করতে ২১ ঘন্টা সময় লাগে এবং সাতটি খেয়া পারাপার করতে হয়।
তাই নরওয়ের সরকার ৪০ বিলিয়ন ডলার খরচ করে পরিকাঠামো তৈরী করার পরিকল্পনা করেছে, যাতে ভ্রমণে সময় কম লাগে। বিশ্বের বৃহত্তম পানির মধ্যদিয়ে সুরঙ্গ ব্রিজটির নির্মাণ পরিকল্পনা করা হয় যেটি ৩৯২ মিটার গভীর এবং ২৭ কিলোমিটার লম্বা। এটি যদি সফল হয় তাহলে নরওয়ে চীন, দক্ষিন কোরিয়া এবং ইতালিকে টপকে যাবে। কারণ, এই দেশগুলিও অনুরূপ প্রকল্পের সন্ধান করছে।
প্রকল্পটির জন্য নিযুক্ত সরকারী সংস্থা নরওয়েজিয়ান পাবলিক রোড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এনপিআরএ)-এর লক্ষ্য ২০৫০ সালের মধ্যে এর নির্মাণ সম্পূর্ণ করা। মোটরওয়েজ, রাস্তা এবং ফেরি সড়কগুলির সমন্বয়, দক্ষিণ-পশ্চিম নরওয়েজিয়ান উপকূলের ই-৩৯ রোড। নরওয়েতে ৫০% এরও বেশি রপ্তানি পণ্য এই এলাকা থেকে উত্পন্ন হয়, কিন্তু রুট গুলো খুব নিন্মমানের। তাই পানির মধ্যে এই সুড়ঙ্গ পথটির প্রধান উদ্দেশ্য হল যাতে সময় কম লাগে এবং তাড়াতাড়ি গন্তব্য স্থলে পৌঁছানো যায়।
তাই নরওয়ের সরকার ৪০ বিলিয়ন ডলার খরচ করে পরিকাঠামো তৈরী করার পরিকল্পনা করেছে, যাতে ভ্রমণে সময় কম লাগে। বিশ্বের বৃহত্তম পানির মধ্যদিয়ে সুরঙ্গ ব্রিজটির নির্মাণ পরিকল্পনা করা হয় যেটি ৩৯২ মিটার গভীর এবং ২৭ কিলোমিটার লম্বা। এটি যদি সফল হয় তাহলে নরওয়ে চীন, দক্ষিন কোরিয়া এবং ইতালিকে টপকে যাবে। কারণ, এই দেশগুলিও অনুরূপ প্রকল্পের সন্ধান করছে।
প্রকল্পটির জন্য নিযুক্ত সরকারী সংস্থা নরওয়েজিয়ান পাবলিক রোড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এনপিআরএ)-এর লক্ষ্য ২০৫০ সালের মধ্যে এর নির্মাণ সম্পূর্ণ করা। মোটরওয়েজ, রাস্তা এবং ফেরি সড়কগুলির সমন্বয়, দক্ষিণ-পশ্চিম নরওয়েজিয়ান উপকূলের ই-৩৯ রোড। নরওয়েতে ৫০% এরও বেশি রপ্তানি পণ্য এই এলাকা থেকে উত্পন্ন হয়, কিন্তু রুট গুলো খুব নিন্মমানের। তাই পানির মধ্যে এই সুড়ঙ্গ পথটির প্রধান উদ্দেশ্য হল যাতে সময় কম লাগে এবং তাড়াতাড়ি গন্তব্য স্থলে পৌঁছানো যায়।
কোন মন্তব্য নেই